২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে হিন্দুদের সংখ্যা ছিল ৮.৪ শতাংশ। কিন্তু গতবছরের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর এক রিপোর্টে বলা হয় হিন্দু জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০.৭ শতাংশে লিংক । বাংলাদেশের হিন্দু, মুসলিম, নাস্তিক, সেক্যু, বুদ্ধিজীবী সকলেই নানা কারণ দেখিয়ে এই রিপোর্টটি প্রত্যাখ্যান করে। কিন্তু আসলেই কি হিন্দুদের জনসংখ্যা বেড়েছে ? আপনারা যে যা-ই বলুন আমার পর্যবেক্ষন বলে, হ্যা বেড়েছে। আর আমার মতে সরকার যা দেখাচ্ছে তার তুলনায় অধিক হারে হিন্দুদের সংখ্যা বেড়েছে এই দেশে।


হ্যা আমি এটা নিজে পর্যবেক্ষন করে পেয়েছি। সেটা আমার বর্তমান ঠিকানা মিরপুর হোক কিংবা আমার গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর। আমরা যে বিল্ডিং-এ থাকি সেটা দিয়েই শুরু করি, আমরা এখানে আসি ২০১১ সালের শেষের দিকে। তখন এই বিল্ডিং-এ একটাও হিন্দু পরিবার ছিল না। কিন্তু এখন এই এক বিল্ডিং-এ থাকে ৩টা হিন্দু পরিবার। এলাকার অন্যান্য বিল্ডিং ও টিনশেডেরও একই অবস্থা। এলাকায় দুইটা বেসরকারি প্রাইমারী স্কুল রয়েছে, ছোট থাকতে দুইটাতেই পড়েছিলাম বেশ কয়েকবছর। কখনোই এমন দৃশ্য দেখিনি যা বর্তমানে দেখা যায়। স্কুল শুরু ও ছুটির সময় সিঁদুর পরা হিন্দু নারীদের আধিক্য। খোজ নিয়ে জানলাম শুধু আমাদের এলাকা নয়, পুরো মিরপুরেরই একই অবস্থা। মানে সাধারণের চেয়ে হিন্দু জনসংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে।
তখনও আমি শিওর ছিলাম না এটার কারণ কি। কিন্তু পরবর্তীতে কিছু ঘটনা আমাকে কারণটা বুঝতে সাহায্য করলো। দেশের থেকে মানে গ্রামের বাড়ি থেকে খবর আসতে লাগলো বিভিন্ন সময় দেশ ছেরে চলে যাওয়া হিন্দুরা আবার ফিরে আসছে। তারা ঘুষ খাইয়ে বা বড় কোন মানুষকে ধরে নিজেদের কথিত জায়গা জমি ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করছে এবং সফলও হচ্ছে। আবার দেখা গেল ভারতের সরকারি ওয়েবসাইট "কর্মক্ষেত্রে" বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছে লিংক। এসবই প্রমাণ করে বাংলাদেশে কি হারে ভারতীয় ব্যাক্তিরা প্রবেশ করছে।
এখন কথা হল তাদের গণহারে বাংলাদেশে প্রবেশের কারণ কি ? সবারই জানা বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার তাদের প্রতি একটু বেশী-ই সদয়। তাই বলে গণহারে তারা এই দেশে আসবে না। আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে বর্তমান ভারত সরকারের কুচক্রান্ত বাস্তবায়নের কারণেই হিন্দুরা গণহারে এই দেশে প্রবেশ করছে। আর ওই কুচক্রান্ত হল বাংলাদেশকে ভারতের রাজ্য হিসেবে প্রকাশ্যে অন্তর্ভুক্তকরন। অবশ্য এটা শুধু বর্তমান ভারত সরকারের কুচক্রান্ত বললে ভুল হবে, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশের উপর চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে নানা ভাবে যা ভারতের কোন সরকারের আমলেই বন্ধ হয়নি।

আপনারা সবাই জানেন পুরো বিশ্বেই হিন্দুদের জনসংখ্যা কমছে। এর নানা রকম কারণ রয়েছে। যেমন দেরীতে বিবাহ করা, কম সন্তান নেওয়া, কনভার্টেড হয়ে যাওয়া, নাস্তিক হয়ে যাওয়া ইত্যাদি। তাদের যে জনসংখ্যা কমছে এটা একজন উগ্রবাদী হিন্দুও স্বীকার করবে। তবে কোন জাদুবলে মাত্র ৫ বছরে বাংলাদেশের মত অধিক জনসংখ্যার একটি দেশে তাদের সংখ্যা ২.৩ শতাংশ বেড়ে গেল? আসলে লোকসংখ্যা ঘরের হিন্দুদের দিয়ে বাড়ছে না, লোকসংখ্যা বাড়ছে ওইপারের মানে ভারতের বর্ডার ডিঙ্গানো হিন্দুদের দ্বারা।

হ্যা আমি এটা নিজে পর্যবেক্ষন করে পেয়েছি। সেটা আমার বর্তমান ঠিকানা মিরপুর হোক কিংবা আমার গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর। আমরা যে বিল্ডিং-এ থাকি সেটা দিয়েই শুরু করি, আমরা এখানে আসি ২০১১ সালের শেষের দিকে। তখন এই বিল্ডিং-এ একটাও হিন্দু পরিবার ছিল না। কিন্তু এখন এই এক বিল্ডিং-এ থাকে ৩টা হিন্দু পরিবার। এলাকার অন্যান্য বিল্ডিং ও টিনশেডেরও একই অবস্থা। এলাকায় দুইটা বেসরকারি প্রাইমারী স্কুল রয়েছে, ছোট থাকতে দুইটাতেই পড়েছিলাম বেশ কয়েকবছর। কখনোই এমন দৃশ্য দেখিনি যা বর্তমানে দেখা যায়। স্কুল শুরু ও ছুটির সময় সিঁদুর পরা হিন্দু নারীদের আধিক্য। খোজ নিয়ে জানলাম শুধু আমাদের এলাকা নয়, পুরো মিরপুরেরই একই অবস্থা। মানে সাধারণের চেয়ে হিন্দু জনসংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে।
তখনও আমি শিওর ছিলাম না এটার কারণ কি। কিন্তু পরবর্তীতে কিছু ঘটনা আমাকে কারণটা বুঝতে সাহায্য করলো। দেশের থেকে মানে গ্রামের বাড়ি থেকে খবর আসতে লাগলো বিভিন্ন সময় দেশ ছেরে চলে যাওয়া হিন্দুরা আবার ফিরে আসছে। তারা ঘুষ খাইয়ে বা বড় কোন মানুষকে ধরে নিজেদের কথিত জায়গা জমি ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করছে এবং সফলও হচ্ছে। আবার দেখা গেল ভারতের সরকারি ওয়েবসাইট "কর্মক্ষেত্রে" বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছে লিংক। এসবই প্রমাণ করে বাংলাদেশে কি হারে ভারতীয় ব্যাক্তিরা প্রবেশ করছে।
এখন কথা হল তাদের গণহারে বাংলাদেশে প্রবেশের কারণ কি ? সবারই জানা বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার তাদের প্রতি একটু বেশী-ই সদয়। তাই বলে গণহারে তারা এই দেশে আসবে না। আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে বর্তমান ভারত সরকারের কুচক্রান্ত বাস্তবায়নের কারণেই হিন্দুরা গণহারে এই দেশে প্রবেশ করছে। আর ওই কুচক্রান্ত হল বাংলাদেশকে ভারতের রাজ্য হিসেবে প্রকাশ্যে অন্তর্ভুক্তকরন। অবশ্য এটা শুধু বর্তমান ভারত সরকারের কুচক্রান্ত বললে ভুল হবে, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশের উপর চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে নানা ভাবে যা ভারতের কোন সরকারের আমলেই বন্ধ হয়নি।